এই লেখা তথ্য পেয়েছি | উঠিয়ে দিলাম চিঠি টি | আপনারা ই বলুন সত্যি বা মিথ্যা |
একজন আশফাকুর রহমান...
বাংলাদেশের ই একজন লোক, আশফাকুর রহমান | যে বর্তমানে থাকে টেক্সাস এর প্লেনো সিটি তে | কিন্তু কে এই লোকটি ? আপনারা যারা একে চেনেন, তারা কি জানেন তার এই সুবোধ, নম্র-ভদ্র চেহারার নিচে লুকিয়ে আছে আরেকটি রূপ ? এই 'আশফাকুর রহমান' এর আসল যে পরিচয় তা অনেকে জেনেও না জানার ভান করে আছেন - যেটাও একটি অন্যায় কাজ | এই ব্লগটিতে এই দুশ্চরিত্র, মিথাবাদী, আশফাকুর রহমানের আসল পরিচয়টি তুলে ধরা হলো | যদি এ তথ্যগুলি মিথ্যা বলে জানেন, তাদের কে আমন্ত্রণ রইলো 'প্রমানসহ' প্রতিবাদ মন্তব্য করতে | নিচে দেখুন এই আশফাকুর রহমান এর ছবি |
আশফাকুর রহমান, প্লেনো সিটি, টেক্সাস
এই আশফাকুর
রহমানের স্ত্রী
রেহানা খাতুন
তার স্বামী
ও দুই
মেয়ে 'কাশমী'
এবং 'রেশমী'
দেরকে নিয়ে
তার আমেরিকায়
বসবাসরত খালাতো
আত্মীয়দের কাছে কিছু দিনের জন্য
বেড়াতে আসার
ছুতো দেখিয়ে
বহুবার চেষ্টা
চালান ঢাকার
আমেরিকান এমব্যাসি
থেকে আমেরিকায়
আসার ভিসার
জন্য | সর্বশেষে,
একদিন আমেরিকান
এমব্যাসি রেহানা
খাতুন কে
ও তার
বড় মেয়ে
কাশমী কে
১ বসর
এর ভিসিট
ভিসা দেয়
, এবং তার
স্বামী আশফাকুর
ও ছোট
মেয়ে রেশমী
কে ভিসার
আবেদন নাকচ
করে দেয়
| ভিসা হওয়ার কিছুদিন পরই স্বামী
ও ছোট
মেয়েকে ঢাকায়
রেখে রেহানা
খাতুন তার
বড় মেয়ে
সহ আমেরিকায়
টেক্সাস এর
প্লেনো সিটি
তে চলে
আসেন ১৯৯৪
সালে | রেহানা খাতুন ও কাশমী
দের ভিসা
শেষ হলেও
তারা দেশে
না ফিরে
গিয়ে ওই
১৯৯৪ থেকে
১৯৯৯ সাল
পর্যন্ত অবৈধভাবে
আমেরিকায় বসবাস
ও কাজ
করতে থাকে
|
স্ত্রী রেহানা বিদেশে আসার বহু আগের থেকেই বাংলাদেশে আশফাকুর এর নামে বহুরকম বাড়িতে রাখা ছোট-বড় কাজের মেয়েদের চরিত্র হননের কথা শোনা যেত | স্ত্রী আমেরিকায় চলে আসার পর এই দীর্ঘ পাচ বসরে (৯৪ - ৯৯ সাল) স্ত্রী বিহীন জীবনে আশফাকুর রহমান দেশে নানা জায়গায় এবং তাদের ঢাকা তে এলিফ্যান্ট রোডের ভোজ্য তেলের গলির ভাড়া বাড়িতে কাজের মেয়েদের চরিত্র হনন করে চলেন একের পর এক | এরই মধ্যে এক কাজের মহিলা তার দ্বারা গর্ভবতী হয়ে পড়ে | এই খবর ছড়িয়ে পড়ে এলিফ্যান্ট রোডের ভোজ্য তেলের গলির পাড়া মহল্লায় এবং এতে মহল্লায় একটি সালিশীও বসে | এছাড়াও রশিদা নামের এক গরিব যুবতীকে নিয়েও চলে একই অবস্থা এবং ছড়িয়ে পড়ে নানা কানকথা |
এদিকে আমেরিকায় মা (রেহানা) ও মেয়ে (কাশমী) দের মাঝেও দেখা যায় ভাঙ্গন | মেয়ে মাকে ছেড়ে চলে যায় অন্যত্র | স্ত্রী ও বড় মেয়ের সাথে আমেরিকাতে যোগ দেবার পরিকল্পনা অনুযায়ী আশফাকুর সেই ৯৪ সাল হইতে একভাবে নানা ফন্দিতে চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন আমেরিকান এমব্যাসিতে ভিসার আশায় | এক ভাবে তার ভিসা আবেদন নাকচ হতে হতে এক পর্যায়ে আমেরিকান এমব্যাসি থেকে তাকে বলা হয় সে যেনো ওই এমব্যাসির ধরে কাছে আর না আসে | এরকম চলাকালীন সময়ে যখন আশফাকুর এর দুশচরিত্র্যর কাহিনী পাড়া প্রতিবেশীদের কাছে প্রকাশ হয়ে পড়তে শুরু করে, সে সময়ে ভাগ্যক্রমে তারই এক আমেরিকাবসত বন্ধুর সাহায্য ও সহায়তায় আশফাকুর ও ছোট মেয়ে রেশমীর আমেরিকায় স্বর্গরাজ্যে আসার ভিসিট ভিসা হয়ে যায় | বাবা, মেয়ে একসাথে ১৯৯৯ সালে আমেরিকায় টেক্সাস এ প্লেনো সিটি তে চলে আসে ও মায়ের সাথে যোগ দেয় | বড় মেয়ে তখনও সব সম্পর্ক বিচ্ছিন্য রাখে তার পরিবারের সাথে |
অতি কুটবুদ্ধি সম্পন্না স্ত্রী রেহানার সহযোগিতায় পুরো পরিবারই আমেরিকাতে ভিসিট ভিসায় আসা সত্তেও, ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও, তারা আমেরিকায় থেকে যায় | তারা আমেরিকার আঈন কে ফাকি দিয়ে অবৈধ ভাবে নানা রকম নকল কার্ড তৈরী করে ও অবৈধ ভাবে কাজে লেগে যায় |
স্ত্রী রেহানা বিদেশে আসার বহু আগের থেকেই বাংলাদেশে আশফাকুর এর নামে বহুরকম বাড়িতে রাখা ছোট-বড় কাজের মেয়েদের চরিত্র হননের কথা শোনা যেত | স্ত্রী আমেরিকায় চলে আসার পর এই দীর্ঘ পাচ বসরে (৯৪ - ৯৯ সাল) স্ত্রী বিহীন জীবনে আশফাকুর রহমান দেশে নানা জায়গায় এবং তাদের ঢাকা তে এলিফ্যান্ট রোডের ভোজ্য তেলের গলির ভাড়া বাড়িতে কাজের মেয়েদের চরিত্র হনন করে চলেন একের পর এক | এরই মধ্যে এক কাজের মহিলা তার দ্বারা গর্ভবতী হয়ে পড়ে | এই খবর ছড়িয়ে পড়ে এলিফ্যান্ট রোডের ভোজ্য তেলের গলির পাড়া মহল্লায় এবং এতে মহল্লায় একটি সালিশীও বসে | এছাড়াও রশিদা নামের এক গরিব যুবতীকে নিয়েও চলে একই অবস্থা এবং ছড়িয়ে পড়ে নানা কানকথা |
এদিকে আমেরিকায় মা (রেহানা) ও মেয়ে (কাশমী) দের মাঝেও দেখা যায় ভাঙ্গন | মেয়ে মাকে ছেড়ে চলে যায় অন্যত্র | স্ত্রী ও বড় মেয়ের সাথে আমেরিকাতে যোগ দেবার পরিকল্পনা অনুযায়ী আশফাকুর সেই ৯৪ সাল হইতে একভাবে নানা ফন্দিতে চেষ্টা চালিয়ে যেতে থাকেন আমেরিকান এমব্যাসিতে ভিসার আশায় | এক ভাবে তার ভিসা আবেদন নাকচ হতে হতে এক পর্যায়ে আমেরিকান এমব্যাসি থেকে তাকে বলা হয় সে যেনো ওই এমব্যাসির ধরে কাছে আর না আসে | এরকম চলাকালীন সময়ে যখন আশফাকুর এর দুশচরিত্র্যর কাহিনী পাড়া প্রতিবেশীদের কাছে প্রকাশ হয়ে পড়তে শুরু করে, সে সময়ে ভাগ্যক্রমে তারই এক আমেরিকাবসত বন্ধুর সাহায্য ও সহায়তায় আশফাকুর ও ছোট মেয়ে রেশমীর আমেরিকায় স্বর্গরাজ্যে আসার ভিসিট ভিসা হয়ে যায় | বাবা, মেয়ে একসাথে ১৯৯৯ সালে আমেরিকায় টেক্সাস এ প্লেনো সিটি তে চলে আসে ও মায়ের সাথে যোগ দেয় | বড় মেয়ে তখনও সব সম্পর্ক বিচ্ছিন্য রাখে তার পরিবারের সাথে |
অতি কুটবুদ্ধি সম্পন্না স্ত্রী রেহানার সহযোগিতায় পুরো পরিবারই আমেরিকাতে ভিসিট ভিসায় আসা সত্তেও, ভিসার মেয়াদ শেষ হলেও, তারা আমেরিকায় থেকে যায় | তারা আমেরিকার আঈন কে ফাকি দিয়ে অবৈধ ভাবে নানা রকম নকল কার্ড তৈরী করে ও অবৈধ ভাবে কাজে লেগে যায় |
আশফাকুর আমেরিকায় আসা
মাত্রই অবৈধভাবে
কাজ নেয়
একটি গ্যাস
এস্টেশানে | ওখানে আশফাকুর মাত্র কয়েকদিন
কাজ শুরু
করেছে, এরই
মধ্যে তার
যা অভ্যাস,
তাই সে
করে বসে
| যা কিনা
বিদেশরত বাঙালিদের
জন্য এক
মহা কলঙ্কময়
ব্যাপার বটে
| আশফাকুর এর কাজ রাতের শিফট এ
| তার ওই রাতের সিফট এর কাজের সময়
মধ্যরাতে আসে এক আমেরিকান
১৬/১৭
বসরের কিশোরী
কাস্টমার | আসে পাশে
কেউ নেই
- এই তো
সুযোগ ! একে
কাজে লাগাতে,
সুযোগ বুঝে
ওই কিশোরীর
গায়ে হাত
দিয়ে, টানাটানি
যেই না
শুরু করে,
আর যাবে
কোথায় ? বিধি
বাম, দেশ
না, আমেরিকা
! কিশোরী সাথে সাথে ডায়াল করে
৯১১ পুলিশকে
| সেকেন্ডে এসে যায়
পুলিশ চারিদিক
দিয়ে | আশফাকুর কে হাতে হাতকড়া
দিয়ে নিয়ে
যায় জেলে
| পরের দিন তাকে জেল থেকে
বের করে আনে তার স্ত্রী জামিনে
| তাকে কোর্টে হাজির হতে হয় জজ এর
সামনে বিচার-শুনানির
জন্য | ওই গ্যাস এস্টেসন এর
ভিতরের সিকিউরিটি
ক্যামেরায় তার কীর্তি কলাপ রেকর্ড হয়েছিল
সেটাও কোর্ট
এ আনা
হয় | এতে সে ধরা পড়ে
যায় | ফেলোনির থেকে বাচবার জন্য
লইয়ার এর
মাধ্যমে নেগোসিয়েশন
করে এর
বিচার এর
অবশেষে সে
ছয় মাসের
জেল হাজত এর সময়ের পরিবর্তে দশ
হাজার ডলার জরিমানা
দেয় ও প্রবেশন
নিয়ে খারিজ
হয় |
পরবর্তিতে আশফাকুর আমেরিকাতে
গ্রীন কার্ড
এর জন্য
জর্জিয়ার আটলান্টায়
থাকে এক
বন্ধু মোশারফ
হোসেন (যার
পিতা যশোরের
সন্মানীয় আলতাফ
ডাক্তার) এর গ্যাস এস্টেসনে অবৈধ
চুক্তিতে কাগজে-কলমে দেখায়
তিনি ওখানকার
একজন রেগুলার
কর্মচারী | যাহা সম্পূর্ণ মিথ্যা | আশফাকুর সর্বদায়
প্লেনো, টেক্সাস
এ থেকেছেন,
কখনই আটলান্টা
তে থাকতেন
না | ওই
গ্যাস এস্টেসন
এ তিনি
কোনদিনও কাজ
করেননি | আটলান্টায় আশফাকুর এক/দু বার
বেড়াতে গিয়েছেন
মাত্র | কয়েক
বসর পর
ইমিগ্রেসনে এই মিথ্যা ধোকাবাজি দেখিয়ে
ওই কাজের
এসপনসার এর
মাধ্যমে তার
স্ত্রী সহ
গ্রীন কার্ডও হয়ে যায় |
এখন প্রশ্ন আমদেরও
আমেরিকা গিয়ে
ওদের মত
ধোকাবাজি, মিথ্যা বলে গ্রীন কার্ড
পাওয়ার ইচ্ছা
হওয়াতে অসুবিধা
কি ? আমাদের
দেশের খারাপ,
লম্পট, ভয়ংকর
মানুষগুলি যদি আমেরিকায় এভাবে সবকিছু
সুন্দর ও
সহজে পেতে
পারে, আমরা
কেন পারব না
?
এখনো এই আশফাকুর এর মুখোশ পুরোটা খুলে যাই নি | আরো একটা জানা ঘটনা বলি |
এখনো এই আশফাকুর এর মুখোশ পুরোটা খুলে যাই নি | আরো একটা জানা ঘটনা বলি |
১৯৯৪ সালের আগে যখন এই
আশফাকুর ও
তার স্ত্রী
বাংলাদেশেই থাকতেন, আশফাকুর এর ছোট
ভাই তামিদুর
রহমান প্রথমে
যান সুইডেন,
সেখান থেকে
যান কানাডায়
এবং সে
দেখায় বাংলাদেশে
পলিটিকাল কারণে
নিরাপত্তা হারিয়ে কানাডায় এসেছে রেফিউজি
এস্টাটাস পাবার
আশায় | কোনো ফায়দা না হওয়াতে
সে কানাডা
থেকে আমেরিকাতে
চলে আসে
এবং দীর্ঘ
১০/১৫
বসর আটলান্টায়
থাকে ওই
একই আশায়
| তামিদুর আটলান্টায় বসবাস অবস্থায় ফোনে
বিয়ে করেন
যশোরের এক
মেয়ে (আফরোজা)
বাবলিকে | কিন্তু তামিদুর এর নিজের
কোনো বৈধ
ইমিগ্রেশন এস্টাটাস আমেরিকাতে না থাকায়
সে বউ
কে আমেরিকাতে
আনতে পারছিল
না | এ
অবস্থায় যশোরে
তারই গ্রামের
নিম্নবিত্ত পরিবারের এক ভদ্রলোক আমেরিকার
ডিভি লটারি
ভিসা পান
| এই সুযোগটি
আশফাকুর কাজে
লাগান তামিদুর
এর ৫
লাখ টাকার
মাধ্যমে | এই লোকটির আমেরিকা আসার
টাকা না
থাকায় আশফাকুর
এর ৫
লাখ টাকার
প্রস্তাবে রাজি হয় তামিদুর এর
বউ কে
বিয়ে করে
বউ দেখিয়ে
আমেরিকা আনতে
| এভাবে বাবলি
তামিদুর এর
বউ সত্তেও
ওই লোকটিকে
বিয়ে করে
তার বউ
হয়ে আমেরিকায়
আসে | অথচ
বাবলি অন্যজনের বউ
হয়ে তার
পূর্বের স্বামী
তামিদুর এর
কাছে চলে
যায় আটলান্টায়
এবং বসবাস
করতে থাকে
| এর পর
আমেরিকার ৯/১১ এর
ঘটনার পর
তামিদুরকে দেশে চলে যেতে হয়
আমেরিকার ইমিগ্রেসন থেকে তাকে আমেরিকা
থেকে বের করে দেওয়ার কারণে | বাবলি
তখন আমেরিকায়
থেকে যায়
অন্যের বউ হিসাবে এবং পরে সিটিজেন
হয়ে কয়েক
বসর পর
তামিদুর কে
ফেরত আনে
আমেরিকায় | আর তার দিতীয় স্বামীও
বাবলিকে তালাক
দিয়ে রেহাই
পান | এসব কিছুই ওই আশফাকুর
আর রেহানার
কুবুধিতেই হয় |
এখন আপনারাই বলুন
- এই আশফাকুর
ও রেহানা
কি আমেরিকায়
ও বাংলাদেশে
আমাদের বাঙালিদের
জন্য কলঙ্কময়
কিনা | এদের
বিচার হওয়ার
কি প্রয়োজন
আছে, না
নেই? যদি
থেকে থাকে,
তবে যারা
তাদের সাথে
উঠা বসা
করছেন, তারাও
কি এসব
জেনে সমান
অপরাধী নয়
? বাংলাদেশে না হয় কোনো আইন
কানুন নেই,
তাই বলে
কি আমেরিকা
তেও নেই?
এসব কি
আমেরিকার আইনের
কাছে কেউ
প্রকাশ করতে
পারেন না
? যদি পারেন
তবে এখনি
করুন | না
হলে এইরকম
বহু আশফাকুর
ও রেহানা
রা আমেরিকা,
কানাডা , ইউরোপ
এ ভরে
যাবে | তখন আর আমাদের বাঙালি
জাতির কোনো
ভালো পরিচয়
থাকবে না
|